ঘণ্টা
মিনিট
সেকেন্ড

আজই অর্ডার করলে ডেলিভারি চার্জ সম্পূর্ণ ফ্রি।

দাউদ একজিমা ও চর্ম রোগের সমস্যা স্থায়ীভাবে সমাধান হয় যেটি পরীক্ষিত এবং প্রমাণিত।

দাউদ ও একজিমার কিছু লক্ষণ চিত্র আকারে দেয়া হলো :

টিনিয়া কর্পোরিস (Tinea Corporis) - শরীরের দাউদ

এটি শরীরের যে কোনো উন্মুক্ত স্থানে দেখা যেতে পারে, যেমন হাত, পা, ঘাড়, পিঠ বা বুক।

টিনিয়া ক্যাপিটিস (Tinea Capitis) - মাথার ত্বকের দাউদ

এটি মাথার ত্বকে হয় এবং সাধারণত শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এতে আক্রান্ত স্থানে চুল পড়ে যেতে পারে এবং ফোলা জায়গা দেখা দিতে পারে।

টিনিয়া ক্রুরিস (Tinea Cruris) - কুঁচকির দাউদ (Jock Itch)

এটি সাধারণত উরু, কুঁচকি ও নিম্নাঙ্গের চারপাশে দেখা যায় এবং ঘামের কারণে এটি বাড়তে পারে।

টিনিয়া পেডিস (Tinea Pedis) - পায়ের দাউদ (Athlete’s Foot)

এটি সাধারণত পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকে হয় এবং ত্বক ফেটে যেতে পারে বা বেশি চুলকাতে পারে।

টিনিয়া আনগুইয়াম (Tinea Unguium) - নখের দাউদ (Onychomycosis)

এতে নখ মোটা হয়ে যেতে পারে, হলুদ হয়ে যেতে পারে এবং ভঙ্গুর হয়ে যেতে পারে।

টিনিয়া বারবা (Tinea Barbae) - দাড়ির দাউদ

এটি সাধারণত মুখ ও গলার দাড়ির অংশে হয় এবং ফোলা, লালচে দাগ দেখা যায়।

দাউদ হলো একটি ছত্রাকজনিত ত্বকের সংক্রমণ যা Dermatophytosis নামে পরিচিত। এটি Trichophyton, Microsporum, এবং Epidermophyton নামক ছত্রাকের কারণে হয়ে থাকে।

১. সংক্রামক রোগ: এটি এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
২. ত্বকের সংক্রমণ: শরীরের বিভিন্ন অংশে বৃত্তাকার, লালচে, চুলকানিযুক্ত দাগ দেখা যায়।
৩. ছত্রাকজনিত রোগ: এটি কোনো ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসজনিত রোগ নয়, বরং ছত্রাকের কারণে হয়ে থাকে।
৪. গরম ও আর্দ্র পরিবেশে বেশি হয়: ঘাম, অপরিষ্কার ত্বক, ও ভেজা কাপড় পরিধান করলে সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৫. মানুষ ও প্রাণী উভয়ের হতে পারে: এটি শুধু মানুষের ত্বকেই নয়, পশুপাখির শরীরেও হতে পারে এবং সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
৬. চর্মরোগের একটি সাধারণ ধরন: এটি হাত, পা, মাথার ত্বক, নখ ও শরীরের অন্যান্য অংশে হতে পারে।

১. প্রত্যক্ষ সংস্পর্শ: সংক্রমিত ব্যক্তি বা পশুর সংস্পর্শে এলে।
২. ব্যক্তিগত সামগ্রীর মাধ্যমে: পোশাক, চিরুনি, তোয়ালে, বিছানার চাদর ইত্যাদির মাধ্যমে।
৩. নোংরা ও আর্দ্র পরিবেশে: অপরিষ্কার পোশাক ও অতিরিক্ত ঘামের কারণে ছত্রাক সহজেই বৃদ্ধি পায়।

১. লালচে বা গোলাকার দাগ: আক্রান্ত স্থানে প্রথমে গোলাকার বা অনিয়মিত আকারের লালচে দাগ দেখা যায়।
২. চুলকানি: আক্রান্ত স্থানে প্রচণ্ড চুলকানি হয়, যা রাতে বেশি অনুভূত হয়।
৩. প্রশস্ত হয়ে যাওয়া: ধীরে ধীরে সংক্রমিত দাগ বড় হতে থাকে এবং মাঝে মাঝখানে স্বাভাবিক দেখাতে পারে, যার ফলে এটি “রিং” বা চাকার মতো দেখায়
৪. চামড়া খসখসে হওয়া: আক্রান্ত স্থানের ত্বক খসখসে হয়ে যেতে পারে এবং কখনও কখনও ফেটে গিয়ে ক্ষতের সৃষ্টি করতে পারে।
৫. স্ক্যাল্পে সংক্রমণ হলে: মাথার ত্বকে সংক্রমণ হলে চুল পড়ে যেতে পারে এবং আক্রান্ত অংশ ফোলা বা পুঁজযুক্ত হতে পারে।

আমাদের কাস্টমার রিভিউ সমুহ

আমাদের কাছ থেকে কেন নিবেন?

সফল চিকিৎসার প্রমাণ

অসংখ্য রোগী সফল চিকিৎসা ও স্থায়ী সুস্থতার সাক্ষী – আমাদের অভিজ্ঞতা ও রোগীদের সন্তুষ্টি আমাদের গর্ব।

আমাদের প্রোডাক্ট গুলো ব্যবহারের সময় যেকোনো দিক নির্দেশনা প্রয়োজন হলে সার্বক্ষণিক হেল্পলাইন ব্যবস্থা আছে

প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে ডেলিভারি ম্যানকে টাকা দেয়ার ব্যবস্থা আছে

অর্ডার করতে আপনার সঠিক তথ্য দিয়ে নিচের ফর্মটি সম্পূর্ণ পূরন করুন।

ফোনে অর্ডার করুন অথবা প্রয়োজনে কল করুন